সোমবার, ১ ফেব্রুয়ারী, ২০১০

আমরা এখন স্বাধীন বাংলা ডট কম-এ


সম্প্রতি অবমুক্ত করা হলো বাংলা ব্লগিং প্লাটফর্ম ShadhinBangla.Com এই সাইটের সমস্ত পোস্টসহ পরবর্তী আপডেটসমূহ এখন থেকে স্বাধীন বাংলা ডট কম এ পাওয়া যাবে। এই সাইটটি আর আপডেট করা হবে না। আমাদের সাথে থাকার জন্য দয়া করে এখন থেকে স্বাধীন বাংলায় চোখ রাখুন।
 
আর আপনি চাইলে স্বাধীন বাংলায় রেজিস্ট্রেশন করে নিজেও ব্লগ লিখতে পারেন। তাছাড়া স্বাধীন বাংলার পক্ষ থেকে শিঘ্রই আরো আসছে লাইভ রেডিও, ফ্রি হোস্টিং, সোশ্যাল নেটওয়ার্কসহ আরো অনেককিছু। এ সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন www.shadhinbangla.com । আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

Share/Save/Bookmark

বৃহস্পতিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০০৯

শুরুতেই মুখ থুবড়ে পড়লো এন্টি এড নেটওয়ার্ক



বর্তমান সময়ে পৃথিবীর সাথে যোগাযোগের সবচে বড় মাধ্যম হচ্ছে অনলাইন। বিশ্বজুড়ে ঠিক কতগুলো ওয়েবসাইট আছে এর সঠিক পরিসংখ্যান বের করা আসলেই দুস্কর। একটি ওয়েবসাইট পরিচালনার জন্য রয়েছে বড় ধরনের খরচের ব্যাপার। তারপরও দিন দিনই এর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। তার কারনগুলোর মধ্য সবচে প্রথমে যেটিকে আমরা দেখি তা হচ্ছে, অধিকাংশ সাইটগুলো থেকেই তার পিছনে যে খরচ হয় তা সহ আরো বেশীকিছু উঠে আসে। অনলাইনে ব্যায়ের রাস্তার যেমন অভাব নেই তেমনি রয়েছে অসংখ্য আয়ের রাস্তাও। আর এই রাস্তাগুলোর বিরাট একটি অংশ জুড়ে আছে এড নেটওয়ার্ক।

এড নেটওয়ার্ক কী?
নির্দিষ্ট কোন ওয়েবসাইটে অন্য কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমে আয়ের রাস্তা রয়েছে একথা কমবেশী আমাদের সবারই জানা। বিজ্ঞাপনগুলো সাধারণতঃ দুইভাবে প্রদর্শন করানো হয়। প্রথমতঃ কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সাথে সরাসরি যোগাযোগের মাধ্যমে। আর দ্বিতীয় পদ্ধতিটি হচ্ছে নির্দিষ্ট একটি সংস্থা দুই পক্ষের মধ্যে সমন্বয়ক হিসেবে কাজ করে। দ্বিতীয় পদ্ধতিটিই হচ্ছে এড নেটওয়ার্ক। এড নেটওয়ার্ক সংস্থাগুলো তাদের গ্রাহকে দুইটি শ্রেণীতে বিভক্ত করে। তা হচ্ছে, এডভারটাইজার (বিজ্ঞাপন দাতা) এবং পাবলিশার (বিজ্ঞাপন প্রদর্শক)। এডভারটাইজার নির্দিষ্ট কিছু অর্থের বিনিময়ে উক্ত এড নেটওয়ার্কের কাছে তার বিজ্ঞাপন জমা দেন এবং এড নেটওয়ার্ক বিজ্ঞাপনের শ্রেণী অনুযায়ী পাবলিশারের ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে। যখন উক্ত পাবলিশারের সাইটের কোন পাঠক বিজ্ঞাপনটির উপর আকৃষ্ট হয়ে তাতে ক্লিক করেন তখন এড নেটওয়ার্কের মাধ্যমে উক্ত পাবলিশারকে এ্যাডভারটাইজারের পক্ষ হতে কিছু পরিমাণ অর্থ প্রদান করা হয়। বর্তমানে এড নেটওয়ার্কগুলির মধ্যে শক্ত অবস্থানে রয়েছে Google Adsense. এছাড়াও রয়েছে Adbrite, Yahoo Publisher Network, Amazon Associates ইত্যাদি ইত্যাদি।

এন্টি এড নেটওয়ার্ক
বিজ্ঞাপন থেকে যদিও আয় করা সম্ভব তবে এ কথা সত্যি যে একটি ভাল মানের ওয়েবসাইটের সৌন্দর্য বিজ্ঞাপনের কারনে অনেকটাই নষ্ট হয়। তাছাড়া অধিকাংশ পাঠকই বিজ্ঞাপনের যন্ত্রণা পছন্দ করেন না। এর উপরে রয়েছে সাইটের ব্যন্ডউইডথ এর ব্যাপার। বিজ্ঞাপনের কারনে সাইটের ব্যান্ডউইডথ বেড়ে যায় এবং সাইটটির লোডিং টাইমও সেইসাথে বেড়ে যায়। তারপর রয়েছে এ্যাকাউন্ট বাতিল হবার ভয়। এ্যাড নেটওয়ার্কগুলো পান থেকে চুন খসলেই আপনার একাউন্টটি যখন তখন বন্ধ করে দেবে আর সেইসাথে হারাবেন আপনার সারা মাসের আয়ের সব টাকা। এসব নানাবিধ সমস্যার কথা মাথায় রেখেই Contenture নামক একটি সংস্থা চেষ্টা করেছিল একটি এন্টি এড নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠার। এদের সিস্টেমটা হচ্ছে, কনটেনচার এর অধিনস্থ সাইটগুলোতে কোন প্রকার বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত হবে না কিন্তু ঐ সাইটটির ভিজিটরকে একটি মাসিক বা বাৎসরিক চুক্তিতে পেমেন্ট করতে হবে সাইটের কন্টেন্টগুলো পড়ার জন্য।

শুরুতেই মুখ থুবড়ে পড়লে এন্টি এড নেটওয়ার্ক
কোনকিছু যখন ফ্রিতে পাওয়া যায় তখন কেন আপনি টাকা দিয়ে কিনবেন? একই ঘটনা ঘটেছে এখানেও। প্রথমত যে সাইটগুলো তথ্যবহুল নয় বা তথ্যবহুল হলেও এখনো জনপ্রিয় হয়ে উঠতে পারেনি সেই সাইটগুলো পড়ার জন্য কেউ টাকা দেবে না। আর যে সাইটগুলো বর্তমানে জনপ্রিয়তার চূড়ায় অবস্থান করছে সেই সাইটগুলো এমনিতেই যথেষ্ট কামাচ্ছে। তারা যদি এখন এই পদ্ধতি গ্রহণ করে তবে তাদের জনপ্রিয়তা হারাবার যথেষ্ট ঝুকি রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ- আমরা প্রত্যেকেই দিনে কতবার গুগলে সার্চ করি তার কোন হিসাব নেই। কিন্তু আগামীকাল যদি গুগল বলে সার্চ করতে হলে মাসে মাসে টাকা দিতে হবে আপনি কী সার্চ করবেন? আপনি করলেও আমি কিন্তু করবো না। কেননা তখনো অনেক সার্চ ইঞ্জিন পাচ্ছি যেখানে সার্চ করতে কোন পয়সা লাগবে না।

জানুয়ারীতে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে এন্টি এড নেটওয়ার্ক- কনটেনচার
আজ সকালে মনে হলো দেখে আসি এন্টি এড নেটওয়ার্ক (কনটেনচার) -এর কী খবর।

গিয়েই দেখি ৯ ডিসেম্বরে যাত্রা শুরু করা কনটেনচার এরই মধ্যে বুঝে গেছে তাদের এই পদ্ধতি কোন কাজে আসবে না। ফলে তারা ইতিমধ্যেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে সাইটটি বন্ধ করে দেবার। আজই শেষ দিন কনটেনচারের কাছে যার যা পাওনা আছে তা বুঝে নেবার। আগামীকাল থেকে সাইটটি বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে। আর এভাবেই মাত্র ২ সপ্তাহে মৃত্যু ঘটলো একটি এন্টি এড নেটওয়ার্ক এর।

Share/Save/Bookmark

বৃহস্পতিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০০৯

Amazon Associates ব্লগস্পট থেকে আয়ের নতুন রাস্তা


গুগল কর্তৃক বিনামূল্যে প্রদত্ত ব্লগিং সার্ভিস Blogspot ব্যবহারকারীর সংখ্যা দিনদিন বেড়েই চলেছে। অনেকেই এই ব্লগস্পট সাইট থেকে আয়ের রাস্তা হিসেবে Google Adsense কে বেছে নিয়েছেন। আনন্দের খবর হচ্ছে, ব্লগস্পট থেকে আয়ের রাস্তাগুলোর সাথে সম্প্রতি যোগ হলো Amazon Associates. গুগল এর সাথে এ্যামাজনের সাক্ষরিত চুক্তি অনুযায়ী আপনার ব্লগস্পটের Monetize ট্যাব এ এখন থেকে দেখতে পাবেন Amazon Assoicates ও।

এর জন্য আপনার কোন প্রকার কোডিং শেখার প্রয়োজন নেই। উক্ত ট্যাব এ প্রবেশ করলে নিচের মত দেখতে পাবেন।

এখন আপনার যদি আগে থেকে কোন Amazon Assoicates ID না থাকে তবে I want to create a new Associates ID সিলেক্ট করে Set up Amazon Associates এ ক্লিক করুন এবং পরবর্তী নির্দেশনা অনুসরণ করে আপনার আইডি তৈরী করুন এবং এ্যাড প্লেস করুন।

আর আপনার যদি আগে থেকেই Amazon Assoicates ID থেকে থাকে তবে আপনাকে সিলেক্ট করতে হবে I already have an Amazon.com Associates ID বকিটাতো পানির মত সহজ! তো শুরু করে দিন.... এখনই....

Share/Save/Bookmark

বুধবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০০৯

আরেকটু জানুন গুগল ওয়েভ সম্পর্কে



বর্তমান সময়ে অনলাইন জগতকে ঘিরে যে কয়েকটি বিষয় নিয়ে আলোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে তার মধ্যে Google Wave অন্যতম। গুগল ওয়েভ নিয়ে অলরেডি বইও লেখা হয়ে গেছে। তেমনই একটি আলোচিত বইয়ের নাম দেয়া হয়েছে The Complete Guide to Google Wave. ১০২ পৃষ্ঠার বইটিতে গুগল ওয়েভ সম্পর্কিত যাবতীয় খুটিনাটি আলোচনা করা হয়েছে। বইটিতে রয়েছে আটটি অধ্যায়।

কমপ্লিট ওয়েভ গাইড ডট কমের মাধ্যমে বইটি বিনামূল্যে পড়ার সুযোগ দেয়া হলেও পিডিএফ ইবুকটি ডাউনলোড করার জন্য গুনতে হচ্ছে $6 (৬ ডলার)। বিস্তারিত দেখুন এখানে

আপনি চাইলে বইটি বিনামূল্যেও ডাউনলোড করতে পারেন। বিশ্বাস হচ্ছে না? নিচের লিংকটি থেকে ডাউনলোড করুন একদম বিনামূল্য।
The Complete Guide to Google Wave

Share/Save/Bookmark

মঙ্গলবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০০৯

সেরা বাংলা ব্লগ প্রতিযোগিতা


বর্তমানে সময়ে নিয়মিত ইন্টারনেট ব্যবহার করেন কিন্তু ব্যক্তিগত কোন ব্লগ নেই এমন লোকের সংখ্যা খুবই কম। এর ছোয়া লেগেছে বাংলাদেশেও। কয়েক বছরে জন্ম নিয়েছে ছোট বড় অসংখ্য ব্লগ। বাংলা ব্লগের সংখ্যাও নিতান্ত কম নয়। আনন্দের বিষয় যে, জার্মান বেতার সংস্থা ডয়চে ভেলে কর্তৃক আয়োজিত বেস্ট অফ ব্লগস (সংক্ষেপে ববস্) বা সেরা ব্লগ পুরস্কার এর ষষ্ঠ আসরে যোগ হলো বাংলা ভাষা।

এ প্রতিযোগিতায় নিজস্ব অন্তত একটি ব্লগ আছে এমন যে কেউ অংশগ্রহণ করতে পারেন। আর এ প্রতিযোগিতায় নিজের ব্লগটি জমা দেবার শেষ তারিখ আসছে ভ্যালেন্টাইন্স ডে (১৪ ফেব্রুয়ারী)।

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ, ভারতসহ দক্ষিণ এশিয়ায় এখন অন্যতম আলোচনার বিষয় জলবায়ু পরিবর্তন৷ সেইসাথে বেস্ট অফ ব্লগ প্রতিযোগিতার অন্যান্য ক্যাটেগরির পাশাপাশি এবছর যুক্ত করা হয়েছে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক বিশেষ ব্লগ পুরস্কার৷ আর তাই, আপনি যদি একজন ক্লাইমেট বা জলবায়ু ব্লগার হয়ে থাকেন, তাহলে আর দেরি কেন? এখনই জমা দিন আপনার জলবায়ু বিষয়ক বাংলা ব্লগ৷


প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য আপনার ব্লগ সম্পর্কে বাংলায় লিখতে হবে কয়েক লাইন৷ জানাতে হবে আপনার ব্লগটি কোন বিষয়ের উপরে৷ এরপর এই বছরের বাংলা ব্লগ প্রতিযোগিতায় নিশ্চিত করতে হবে আপনার অংশগ্রহণ৷

বিজয়ী ঘোষণা

২০১০ সালের এপ্রিলে বেস্ট অফ ব্লগস নির্বাচকরা অনলাইন ভোটাভুটির ফলাফলের ভিত্তিতে ঘোষণা করবেন বিভিন্ন ক্যাটেগরিতে বিজয়ীদের নাম এবং ২০১০ সালের জুনে জার্মানির বন শহরে অনুষ্ঠিতব্য গ্লোবাল মিডিয়া ফেরাম-এ বেস্ট অফ ব্লগস এওয়ার্ড বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেয়া হবে৷

আপনি যদি মনে করেন আপনার ব্লগটি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের যোগ্য তবে আর দেরি কেন?প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে আপনাকে যেতে হবে দি ববস ডট কম এ। আর এ সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে পারবেন ডয়চে ভেলে'র অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে।





Share/Save/Bookmark

মোবাইলে টরেন্ট এর ব্যবহার



প্রযুক্তির কল্যাণে টরেন্ট এসে গেছে মোবাইল জগতেও। মোবাইলের জন্য এমনই একটি টরেন্ট ক্লায়েন্ট এ্যপ্লিকেশনের নাম SymTorrent. আপনি যদি সিম্বিয়ান সেকেন্ড এডিশনের মোবাইলফোন ব্যবহারকারী হন তবে আপনার প্রয়োজন SymTorrent.sis ফাইলটি আর যদি আপনার ফোনটি থার্ড এডিশনের হয় তবে আপনার লাগবে Symtorrent.sisx

এ্যাপ্লিকেশনটি আপনার ফোনে সেটআপ দেবার পর আপনি নিচের মত একটি আইকন সম্বলিত সফটও্যারটি পাবেন।

 এ্যাপ্লিকেশনটি রান করার পর স্ক্রীনে এরকম দেখতে পাবেন।

এখন আপনার প্রয়োজন একটি .torrent ফাইল। টরেন্ট ফাইল ডাউনলোডের জন্য আমি আমার মোবাইল থেকে UCWeb6 এর মাধ্যমে Torrentz সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করি। আপনি আপনার পছন্দের যেকোন এ্যাপ্লিকেশন/সাইট ব্যবহার করতে পারেন অথবা অন্য কোন সোর্স থেকেও আপনার প্রয়োজনীয় টরেন্ট ফাইলটি সংগ্রহ করতে পারেন।

ধরা যাক, এই মূহুর্তে আপনার মোবাইল ফোনে একটি .torrent ফাইল রয়েছে। এখন আপনি আপনার SymTorrent এ্যাপ্লিকেশনের Option এ যান। আপনি নিচের মত দেখতে পাবেন।

এখান থেকে Setting এ যান।

সেটিং এ প্রথমেই দেখতে পাবেন Download files to
এখানে আপনি লোকেশন দেখিয়ে দিন আপনার ডাউনলোডকৃত ফাইলটি কোথায় ডাউনলোড হবে। এরপর রয়েছে Network Connection এখানে আপনার ফোনে ব্যবহৃত নেটওয়ার্ক কানেকশনটি দেখিয়ে দিন। বাকি সবকিছু অপরিবর্তিত রাখতে পারেন। এবার ওখান থেকে বেরিয়ে আসুন।

আবার অপশনে যান এবং Add Torrent file সিলেক্ট করুন।

এখান থেকে আপনার মোবাইলে যে .torrent ফাইলটি রয়েছে তার লোকেশন দেখিয়ে দিন।


ফলে আপনার ডাউনলোড লিস্টে উক্ত টরেন্ট ফাইলটি যু্ক্ত হবে এবং আপনার মোবাইল স্ক্রীনে নিচের মত দেখাবে।

এভাবে আপনি যে টরেন্টগুলো ডাউনলোড করতে চান তা একে একে ডাউনলোড লিস্টে সংযুক্ত করুন।

এখন আপনার ডাউনলোডের অবস্থা আরেকটু বেশী করে জানতে আপনার ডাউনলোড লিস্ট থেকে উক্ত টরেন্টটির উপরে ক্লিক করুন। ফলে আপনার সামনে নিচের মত স্ক্রীন আসবে।

চিত্রটিতে আমরা দেখতে পাচ্ছি-
১. যে ফাইলটি ডাউনলোড হচ্ছে তার সাইজ
২. ফাইলটির যতটুকু এ পর্যন্ত ডাউনলোড হয়েছে (%)
৩. ডাউনলোড স্পীড KB/s
৪. আপলোড স্পীড KB/s
৫. এ্যাকটিভ কানেকশন (সীড)

এবার আপনার ফোনের জয়স্টিকটি ডানদিকে চাপ দিন। ফলে আপনি এরকম দেখতে পাবেন-

আপনি যে ফোল্ডারটি ডাউনলোড করছেন তার ভিতরের ফাইলগুলে দেখাচ্ছে। সবুজ রংয়ের টিক চিহ্ন দেয়াগুলি ডাউনলোড হয়ে গেছে। আর লাল রংয়ের ক্রস চিহ্ন দেয়াগুলি এখনো কমপ্লিট হয় নি।

আরো বিস্তারিত দেখতে চাইলে জয়স্টিকটি আরেকবার ডানদিকে চাপ দিন।

এবার Back করুন। ফলে আপনি মূল স্ক্রীনে ফেরত আসবেন।

এখান থেকে আপনার জয়স্টিকটি ডান দিকে চাপ দিন। ফলে আপনি এরকম স্ক্রীন দেখতে পাবেন।

এখানে দেখাচ্ছে
১. এই সেশনে মোট ডাউনলোডের পরিমাণ
২. এই সেশনে মোট আপলোডের পরিমাণ
৩. ইনকামিং কানেকশনের সংখ্যা
৪. বর্তমান ট্র্যাকার সার্ভার

আপনার কাজ শেষ। এখন আপনার SymTorrent আপনার ফাইলটিগুলি নিজের মত ডাউনলোড করতে থাকবে। ডাউনলোড শেষ হয়ে গেলে আপনার স্ক্রীনে এরকম দেখাবে।

অর্থাৎ আপনার ডাউনলোড শেষ। এখন আপনার ফাইলটি অন্যদের সাথে শেয়ার করা হচ্ছে। এখন আপনি ডাউনলোড লিস্ট থেকে উক্ত টরেন্ট ফাইলটি মুছে দিন।

আমি কেন SymTorrent পছন্দ করি
আমি পিসির টরেন্ট ক্লায়েন্টগুলোর চাইতে SymTorrent বেশী পছন্দ করি তার কারনগুলোর মধ্যে-
১. ডাউনলোড চলাকালীন সময়ে এটি সাধারণত আপলোড করেনা তাই ডাউনলোড স্পীড পিসি থেকে বেশী পাই
২. বিদ্যুৎ চলে যাবার ভয় নেই
৩. চলন্ত অবস্থায় এমনকি গাড়িতে বসেও প্রয়োজনীয় ফাইলটি ডাউনলোড করতে পারি ইত্যাদি ইত্যাদি।

এই পোস্টটি লিখতে লিখতে যে ৩৫টা ওয়ালপেপার SymTorrent এর সাহায্যে ডাউনলোড করলাম তার একটি


নিজস্ব লেখা পূর্বে রংমহলে প্রকাশিত


Share/Save/Bookmark